শিক্ষিকার মৃ'ত্যু নিয়ে যা বললেন পু'লিশ সুপার
নাটোরে কলেজছাত্রকে (২২) বিয়ে করা আ'লোচিত কলেজ শিক্ষিকা খাইরুন নাহারের ম'রদেহ উ'দ্ধার করেছে পু'লিশ। কলেজ শিক্ষিকা-ছাত্র দম্পতির বিয়ের ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাই'রালের ১৪ দিনের মা'থায় বাসা থেকে উ'দ্ধার হলো ওই শিক্ষিকার ম'রদেহ। এ নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন নাটোরের পু'লিশ সুপার (এসপি) লিটন কুমা'র সাহা।
পু'লিশ সুপার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বলেন, শিক্ষিকা ও ছাত্রের প্রে'মের কাহিনী ছড়িয়ে পড়লে দুজনই বিষয়টিকে পজিটিভ নিয়েছিলেন। কিন্তু সামাজিক, পারিবারিক এবং কর্মক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতায় তাদের মধ্যে মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়। সামাজিক মাধ্যমে বিষয়টি বহুল আ'লোচিত-সমালোচিত হয়। মানসিক চাপের কারণেই তিনি আত্মহ'ত্যা করেছেন কিনা তা ত'দন্ত করে দেখছি।
রবিবার(১৪ আগস্ট) সকালে ওই শিক্ষিকার ম'রদেহ উ'দ্ধারের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন পু'লিশ সুপার। এর আগে সকালে নাটোর শহরের বলারিপাড়া এলাকার ভাড়াবাসা থেকে তার ম'রদেহ উ'দ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তার স্বামীকে আ'ট'ক করেছে পু'লিশ।
শিক্ষিকা খায়রুন নাহার গুরুদাসপুর উপজে'লার চাঁচকৈড় পৌর এলাকার মো. খয়ের উদ্দিনের মে'য়ে এবং উপজে'লার খুবজীপুর এম হক ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন।
পু'লিশ সুপার বলেন, ত'দন্ত করলেই সত্যিকার কারণ উদঘাটন হবে। এই ঘটনা কঠিনভাবে ত'দন্ত করা হবে। মহিলা পু'লিশ ঘটনাস্থলে এসেছেন। তারা সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করছে। সংশ্লিষ্ট অন্য বাহিনীর সদস্যরাও ত'দন্ত করবে।